নাড়ির স্পন্দন বা হার্টের ধুকধুক | Heartbeat

নাড়ির স্পন্দন বা হার্টের ধুকধুক [Pulse/Heartbeat]: হৃৎপিণ্ডের নিলয় (ventricle) সংকোচনের সময় রক্ত চাপের কারণে ধমনীর [Artery] গাত্র প্রসারিত হয় এবং তা ঢেউর মত করে সমস্ত শরীরে ছড়িয়ে পড়াকে নাড়ি স্পন্দন [Pulse] বলে। আর নাড়ির স্পন্দন [Pulse] অনুভব করা হয় ধমনী [Artery] গাত্রে। আর নাড়ির স্পন্দন [Pulse] দেখে হৃৎপিণ্ডের [Heart] গতি নির্ণয় করা হয়। আমরা সাধারণত কবজির [Wrist] কাছে রেডিয়াল ধমনীতে [Radial Artery] নাড়ি স্পন্দন [Pulse] অনুভব করি।
বিশ্রামের অবস্থায় –
১. বড়দের বা প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি মিনিটে হৃৎপিণ্ডের [Heart] ৬০ – ৮০ বার স্পন্দন [Pulse] বা ধুকধুক [Beat] হল স্বাভাবিক।
২. ছোট ছেলে-মেয়েদের প্রতি মিনিটে হৃৎপিণ্ডের [Heart] ৮০ – ১০০ বার স্পন্দন [Pulse] বা ধুকধুক [Beat] হল স্বাভাবিক।
৩. বাচ্চা বা শিশুদের প্রতি মিনিটে হৃৎপিণ্ডের [Heart] ১০০ – ১৪০ বার স্পন্দন [Pulse] বা ধুকধুক [Beat] হল স্বাভাবিক।
সাধারণত যে কোন কারোর বা ব্যক্তির প্রতি ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড (সে.) জ্বরের সাথে নাড়ির স্পন্দন বা হার্টের ধুকধুক মিনিটে ২০বার করে বাড়ে। থার্মোমিটার না থাকলে ঘড়ির সময় দেখে নাড়ির স্পন্দন বা হৃদস্পন্দন [Heartbeat] অনুভব করে স্বাভাবিকের চেয়ে প্রতি মিনিটে ২০বার বাড়তি পেলে শরীরে জ্বর হয়েছে বুঝা যাবে।
তথ্যসূত্র: যেখানে ডাক্তার নেই, ডেভিড ওয়ার্নার, ওয়েষ্ট বেঙ্গল ভলান্টারি হেলথ এসোসিয়েশন ২০০২, পৃষ্ঠা ৫৪২।
হার্টবিট কি
Follow Us on Our Youtube Channel: GEONATCUL